হতে চাইলে মোবাইল অ্যাপ ডেভেলপার:
সবার হাতেই এখন একটি
মোবাইল দেখা যায়। যার বেশির ভাগই এখন স্মার্টফোন। সত্যিকারেই পৃথিবীটা ছোট হতে হতে
হাতের মুঠোয় চলে আসছে। যা সম্ভব হয়েছে এ মোবাইল দিয়েই।
যারা টেকনিক্যাল কাজ করে, তাদেরই বেশিরভাগ সময় কম্পিউটারের সামনে বসে থাকতে হয়। কিন্তু অন্যদের চারদিকে ছুটতে হয়। দরকার বহন যোগ্য কম্পিউটার। তৈরি হয়েছে ল্যাপটপ। কিন্তু বহন করতে সমস্যা এবং
পাওয়ারের সমস্যার কারণে দরকার হয়েছে এমন একটা ডিভাইস, যা সব সময় সাথে নিয়ে ঘুরা যাবে। সারাক্ষণ পাওয়ার থাকবে। দরকারী সব কাজ করা যাবে।
যারা টেকনিক্যাল কাজ করে, তাদেরই বেশিরভাগ সময় কম্পিউটারের সামনে বসে থাকতে হয়। কিন্তু অন্যদের চারদিকে ছুটতে হয়। দরকার বহন যোগ্য কম্পিউটার। তৈরি হয়েছে ল্যাপটপ। কিন্তু বহন করতে সমস্যা এবং
পাওয়ারের সমস্যার কারণে দরকার হয়েছে এমন একটা ডিভাইস, যা সব সময় সাথে নিয়ে ঘুরা যাবে। সারাক্ষণ পাওয়ার থাকবে। দরকারী সব কাজ করা যাবে।
তৈরি হয়েছে স্মার্টফোন
গুলো। দিন দিন এর ব্যবহার সংখ্যা বেড়েই চলছে। মানুষ এখন সবচেয়ে বেশি সময় ব্যয় করে
স্মার্টফোনের পেছনে। দরকার প্রয়োজনীয় অ্যাপ। নতুন নতুন ক্রিয়েটিভ অ্যাপ।
বর্তমান সময়ে মোবাইল
অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট ইন্ড্রাস্ট্রি সবচেয়ে লাভজনক ইন্ড্রাস্ট্রি। এর আগে ছিল
কম্পিউটার সফটওয়ার এবং ওয়েব ডেভেলপমেন্ট। এ স্থান দুটি দখল করে নিচ্ছে মোবাইল
অ্যাপ। এছাড়া আগের সফটওয়ার এবং ওয়েবসাইট গুলো প্রত্যেকটির এখন একটি করে মোবাইল
অ্যাপ পাওয়া যাচ্ছে। জব মার্কেটেও অনেক পোস্ট খালি রয়েছে। দরকার স্ক্লিড ডেভেলপার।
জনপ্রিয় একটি অ্যাপ
তৈরি করতে পারলে সারা জীবন আর কিছু করতে হবে না। মানে আর্নিং এর কোন চিন্তা করতে
হবে না। অন্য কোন ক্রিয়েটিভ কোন কাজে নিজের সময় গুলো কাজে লাগানো যাবে।
যারা অ্যাপ ডেভেলপমেন্টকে নিজের ক্যারিয়ার হিসেবে নিতে চায় তাদের ভবিশ্যৎ তো উজ্জ্বল তার পাশা পাশি যারা সখের বসে করতে চায় তাদের জন্যও দারুন একটা ক্ষেত্র। কারণ মোবাইল অ্যাপ গুলো থেকে একটা প্যাসিভ ইনকাম সহজেই তৈরি করা যায়। যা থেকে নিজের প্রধান সেলারি বা আয় এর পাশা পাশি একটা বাড়তি ইনকাম করা যায়।
যারা অ্যাপ ডেভেলপমেন্টকে নিজের ক্যারিয়ার হিসেবে নিতে চায় তাদের ভবিশ্যৎ তো উজ্জ্বল তার পাশা পাশি যারা সখের বসে করতে চায় তাদের জন্যও দারুন একটা ক্ষেত্র। কারণ মোবাইল অ্যাপ গুলো থেকে একটা প্যাসিভ ইনকাম সহজেই তৈরি করা যায়। যা থেকে নিজের প্রধান সেলারি বা আয় এর পাশা পাশি একটা বাড়তি ইনকাম করা যায়।
এতক্ষন তো আয় বা
টাকার কথাই বলছি। মোবাইল অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট কি সন্মানের কাজ নয়? মানে প্রোগ্রামিং
কি সন্মানের নয় কি?? এখনকার দিনে একজন প্রোগ্রামারকে তো সবাই সন্মানের চোখেই দেখে,
তাই না??
জিনিস গুলো যথেষ্ট
ক্রিয়েটিভ। যারা জীবন এ বিষয় গুলো নিয়ে পড়ে থাকা যাবে। কোন বোরনেস আসবে না। দিন
দিন নতুন কিছু জানা যাবে।
এতক্ষন তো অনেক
কিছুই লিখলাম। মোবাইল অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট করতে গেলে কি করতে হবে তাই তো?
অ্যাপলিকেশন
ডেভেলপমেন্টের জন্য জানতে হবে কিভাবে অ্যাপ গুলো তৈরি করে। তবে তার আগে জানতে হবে
কোন প্লাটফরমের জন্য অ্যাপ তৈরি করবে তা ঠিক করা।
কোন মন্তব্য নেই